কিছু কিছু ব্যাকটেরিয়া তার শরীরের অভ্যন্তরে নাইট্রিক অক্সাইড(NO) উৎপাদন করতে পারে।আরজেনিন নামক একটি এমাইনো এসিড ও নাইট্রিক অক্সাইড(NO) সিন্থেস নামক একটি এনজাইম এর সহায়তায় এটি তারা করে থাকে।কিন্তু এই কাজটি করার মাধ্যমে তারা বহু এন্টিবায়োটিক এর বিরুদ্ধে লড়তে পারে।এখন একটু বলা দরকার এন্টিবায়োটিক কিভাবে একটি ব্যাকটেরিয়াকে মারে।একটি এন্টিবায়োটিক কোন ব্যাকটেরিয়ার শরীরের কোন অংশে গিয়ে বাইন্ড করার মাধ্যমে তার কোন একটি শারীরবৃত্তিয় পক্রিয়া বা তার কোষ সরাসরি ধংস করে দিতে পারে।কিন্তু তাকে অবশ্যই ঐ বাইন্ডীং সাইটে গিয়ে বাইন্ড করতে হবে।কিন্তু যেসব ব্যাকটেরিয়া এই নাইট্রিক অক্সাইড (NO) উৎপন্ন করতে পারে তারা এন্টিবায়োটিককে এই কাজটি করতে দেয় না।যার ফলে তারা প্রানে বেচে যায়। আর এভাবেই নাইট্রিক অক্সাইড (NO) ব্যাকটেরিয়ার হাতিয়ার হিসাবে কাজ করে।কিন্তু এই ঘটনা চললে তো আবার আমাদের জীবন চলবে না।তাই বিজ্ঞানীরা এর উপায় ও বের করেছেন।নিউইয়র্ক বিশ্ববিদ্যালয়ের স্কুল অফ মেডিসিন এর নুদলার বলেছেন যে আমারা যদি অন্য কোন ড্রাগ দিয়ে ব্যাকটেরিয়ার নাইট্রিক অক্সাইড(NO) সিন্থেস এনজাইম এর উৎপাদন বন্ধ করতে পারি তবে তারা এভাবে আর বাচতে পারবে না।আর কিছু কিছু এন্টিবায়োটিক এই কাজটি সফল ভাবে করতে পারবে বলে তারা আশা প্রকাশ করেছেন।
0 মন্তব্য(গুলি):
Post a Comment
ধন্যবাদ মন্তব্য করার জন্য